ভারত ও চীনের মধ্যে যুদ্ধ বেধে গেলে কে জয় হবে
ভারত ও চীনের মধ্যে সিকিম সীমান্ত অঞ্চলে সড়ক নির্মাণের বিষয়কে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা চলছে। চীন ডোকলাম থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য চাপ অব্যাহত রাখছে। চাপের মাত্রা ক্ষণে ক্ষণে বাড়ানোও হচ্ছে। ভারতও সেখানে সেনা উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য ক্যাম্প করা শুরু করেছে। এই অবস্থায় দু’দেশের সেনা শক্তি নিয়ে হিসাব নিকাশও হচ্ছে। যুদ্ধ যদি লেগেই যায় তবে কোন পক্ষ সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে।
কয়েক দশক ধরে চীন তার সেনা বাহিনীর আধুনিকায়ন করার জন্য নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পর চীনই এখন সর্বাধিক অর্থ সামরিক খাতে খরচ করছে। ভারতও তার সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক করার নানা পরিকল্পনা নিয়েছে। তবে চীনের তুলনায় ভারতের প্রতিরক্ষা সামর্থ অনেক বেশি আমদানি নির্ভর।
নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর ভারতের সেনা শক্তিকে আত্বনির্ভরতার দিকে নেবার জন্য নানা কর্মসূচি নিচ্ছে। তবে এর বাস্তব ফল পেতে এখনো সময় লাগতে পারে। আর চীনের অর্থনীতি যেমন ভারতের তুলনায় অনেক বড় তেমনিভাবে সামরিক ব্যয়ও অনেক বেশি। ভারতের সামরিক বাজেট ৭১ বিলিয়ন ডলারের বিপরীতে চীনের সামরিক বাজেট ১৭১ বিলিয়ন ডলার।
এই অর্থনৈতিক সামর্থের প্রভাব সার্বিক সামরিক সামর্থের উপর অনিবার্যভাবেই পড়ার কথা। এই বাস্তবতার কথা মাথায় রেখে ভারত চীনের বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের সাথে যৌথ সামরিক শক্তি গড়ে তোলার প্রচেষ্টা নিচ্ছে। এর অংশ হিসাবে এখন মালাবার নৌ মহড়া শুরু করেছে দিল্লি। কিন্তু যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ভারতের পাশে দাঁড়ালে রাশিয়াকে পাওয়া যাবে বেইজিংয়ের পাশ্বে। আর আরেক পারমাণবিক শক্তিধর দেশ পাকিস্তান থাকছে চীনের পাশে। সব মিলিয়ে যুদ্ধ সামর্থের হিসাবে দুদেশের মধ্যে বেইজিং অনেখানি এগিয়ে। এ নিয়ে দুদেশের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্ব যেমন নানা হিসাব নিকাশ করছে তেমনিভাবে নিবিড় পর্যবেক্ষণ করছেন অন্যরাও।
কয়েক দশক ধরে চীন তার সেনা বাহিনীর আধুনিকায়ন করার জন্য নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের পর চীনই এখন সর্বাধিক অর্থ সামরিক খাতে খরচ করছে। ভারতও তার সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক করার নানা পরিকল্পনা নিয়েছে। তবে চীনের তুলনায় ভারতের প্রতিরক্ষা সামর্থ অনেক বেশি আমদানি নির্ভর।
নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর ভারতের সেনা শক্তিকে আত্বনির্ভরতার দিকে নেবার জন্য নানা কর্মসূচি নিচ্ছে। তবে এর বাস্তব ফল পেতে এখনো সময় লাগতে পারে। আর চীনের অর্থনীতি যেমন ভারতের তুলনায় অনেক বড় তেমনিভাবে সামরিক ব্যয়ও অনেক বেশি। ভারতের সামরিক বাজেট ৭১ বিলিয়ন ডলারের বিপরীতে চীনের সামরিক বাজেট ১৭১ বিলিয়ন ডলার।
এই অর্থনৈতিক সামর্থের প্রভাব সার্বিক সামরিক সামর্থের উপর অনিবার্যভাবেই পড়ার কথা। এই বাস্তবতার কথা মাথায় রেখে ভারত চীনের বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের সাথে যৌথ সামরিক শক্তি গড়ে তোলার প্রচেষ্টা নিচ্ছে। এর অংশ হিসাবে এখন মালাবার নৌ মহড়া শুরু করেছে দিল্লি। কিন্তু যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ভারতের পাশে দাঁড়ালে রাশিয়াকে পাওয়া যাবে বেইজিংয়ের পাশ্বে। আর আরেক পারমাণবিক শক্তিধর দেশ পাকিস্তান থাকছে চীনের পাশে। সব মিলিয়ে যুদ্ধ সামর্থের হিসাবে দুদেশের মধ্যে বেইজিং অনেখানি এগিয়ে। এ নিয়ে দুদেশের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্ব যেমন নানা হিসাব নিকাশ করছে তেমনিভাবে নিবিড় পর্যবেক্ষণ করছেন অন্যরাও।
No comments